UNIPAY


ঈদের পূর্বে ১টি করে পেমেন্ট হলেও দেয়া হবে এমন কথা শোনা গিয়েছিল বহুদিন আগেই। ঈদের আর ১৬ দিন বাকি আছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত টাকা পাওয়ার কোন স্বচ্ছতা নেই। গত বছরের ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখ থেকে জানুয়ারী মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত যারা বিনিয়োগ করে একটি পেমেন্টও পায়নি তাদের ১টি করে পেমেন্ট হলেও দেয়া হবে এমন কথা হয়ে থাকলেও তা বস্তবায়নের কোন সুনির্দিষ্ট নিয়ম পাওয়া যাচ্ছে না। কোম্পানি যে পদ্ধতিতে পেমেন্ট দিচ্ছে এভাবে চলতে থাকলে কয়েক বছরেও তা শেষ করা যাবেনা। কোম্পানির বক্তব্য অনুযায়ী ৩১শে জানুয়ারী ২০১০ ইং তারিখে গ্রাহকদের বিনিয়োগ সংখ্যা ৪৫০০। এখনও পর্যন্ত ১দিনের বিনিয়োগের ১০০০ বিনিয়োগকারীর ১টি করে পেমেন্টও দেয়া হয়নি তাহলে ১৮ তারিখ থেকে জানুয়ারী মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত যাদের বিনিয়োগ আছে তাদের ১টি করে পেমেন্ট দেয়া হবে কবে? এ নিয়ে সাধারন গ্রাহকদের হতাশার শেষ নেই। হজারো গ্রাহক আজ বাড়ি-ঘর ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে জীবনের নিরাপত্তার জন্য। ইউনিপেটুইউতে বিনিয়োগ করে আবার কাওকে বিনিয়োগ করিয়ে আজ এ সমস্যার মুখোমুখি। কোম্পানির সঠিক কোন নিয়ম না পাওয়ায় এ সমস্যার সমাধান হয়ে ওঠছেনা। কোম্পানির আইনি জটিলতা সব শেষ হয়ে গেছে বলে জানা যায় অথচ কোম্পানি এর কোন প্রমান প্রকাশ করতে রাজি নয় কারন এতে করে কোম্পানির শত্রুরা পুনরায় কোম্পানির ক্ষতি করার চেষ্টা করবে। যদি কোম্পানির সকল আইনি জটিলতা সঠিকভাবে শেষ হয়েই যায় তাহলে কোম্পানির এত ভয় কিসের? অথবা কেমন রূপে কোম্পানির জটিলতা শেষ করা হয়েছে যে তার বিরুদ্ধে আবার ক্ষতি করা যেতে পারে? এমন জতিলতার সমাধান সাধারন গ্রাহক চায় না। গ্রাহকরা চায় এমন ভাবে সব কিছু শেষ করা হউক যেন আর কেউ কখনো কোন প্রকার সমস্যা করতে না পারে। এখানে বোঝা যাচ্ছে যেভাবে কাজ সম্পন্ন করলে ভয়ের কোন প্রশ্নই থাকে না সেভাবে কাজ করা হচ্ছে না।

অন্যদিকে কোম্পানি ৫০০ বা ১০০ বিনিয়গকারিকে পেমেন্ট দেয়ার ব্যাপারেও কোন স্বচ্ছতা নেই। এর মদ্ধেও সাধারন গ্রাহকরা প্রতারনার স্বীকার হচ্ছে। কোম্পানি বলছে ৫০০ বা ১০০ বিনিয়োগকারীকে পেমেন্ট দেয়া হচ্ছে কিন্ত এ পেমেন্ট গুলো কারা পাচ্ছে তার কোন প্রমান নেই। অফিসেও কোন প্রকার তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে না। কিছুদিন পূর্বে যখন দু’এক দিন পেমেন্ট দেয়া হয়েছিল তার তালিকা প্রকাশ করলেও সেই তালিকায় প্রকাশিত সদস্যদের সঠিক সন্ধান পাওয়া যায়নি। তাহলে প্রকাশিত তালিকাটি কি কেবলমাত্র চোখের শান্তনা ছিল?

বর্তমানের পেমেন্ট দেয়া প্রসঙ্গে একটি বিষয় জানা যায় যে, এজেন্টদের কাছ থেকে ৩০/৪০ টি করে আইডি এর তালিকা কোম্পানি গ্রহন করছে। এ বিষয়টিকে কোম্পানির নিয়মে রাখা মটেও স্বচ্ছতার প্রমান রাখেনা। এতে করে এজেন্টরা তাদের ইচ্ছানুযায়ী তালিকা জমা দিচ্ছে এতে সাধারন গ্রাহকদের সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। আর কোম্পানি যে সকল পেমেন্ট দিচ্ছে তার কোন প্রমাণও নেই। যে সকল পেমেন্ট দেয়া হচ্ছে কারা পাচ্ছে তা জানারও কোন ব্যবস্থা নেই।

গত ১৩ই আগস্ট ২০১১ ইং তারিখে যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানায় লোক সমাজ নামে একটি স্থানীয় পত্রিকায় সাড়ে তিন’শ গ্রাহক পেমেন্ট পেয়েছে এমন একটি সংবাদ প্রকাশ হয়ে থাকে। অথচ সংবাদটি সম্পূর্ণরূপে বানোয়াট। এমন কোন ঘটনাই ঘটেনি। এ সংবাদটির পেছনে কাজ করেছে ইউনিপেটুইউ এর এজেন্টরা যাতে করে বিজনেস পুনরায় চালু করতে পারে। কোম্পানি এখনো পর্যন্ত কোন সঠিক নিয়ম বা ঘোষণা প্রদান করেনি কিন্তু কিছু কিছু এজেন্টরা নতুন বিনিয়োগ করানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পরেছে। কোম্পানির সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না পাওয়া পর্যন্ত সকল প্রকার বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারন নতুন করে গ্রাহকদের এই ফাঁদে ফেলানো উচিৎ হবে না।

কোম্পানি নতুন করে ব্যাংকে দুইটি অ্যাকাউন্ট খুলেছে যা অনেকেরই জানা নেই। একটি Trust Bank এ Uni Land নামে এবং City Bank এ আরও একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছে যার সঠিক নাম জানা যায়নি। এটি একই নামে গোপনে পরিচালিত হচ্ছে বলে ধারণা করা হয়। এজেন্টরা এ ব্যপারে জানা থাকলেও কাউকে মুখ খুলে বলছেনা।

ঈদের পূর্বে ১টি করে পেমেন্ট হলেও দেয়া হবে এমন কথা শোনা গিয়েছিল বহুদিন আগেই। ঈদের আর ১৬ দিন বাকি আছে কিন্তু এখনও পর্যন্ত টাকা পাওয়ার কোন স্বচ্ছতা নেই। গত বছরের ডিসেম্বর মাসের ১৮ তারিখ থেকে জানুয়ারী মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত যারা বিনিয়োগ করে একটি পেমেন্টও পায়নি তাদের ১টি করে পেমেন্ট হলেও দেয়া হবে এমন কথা হয়ে থাকলেও তা বস্তবায়নের কোন সুনির্দিষ্ট নিয়ম পাওয়া যাচ্ছে না। কোম্পানি যে পদ্ধতিতে পেমেন্ট দিচ্ছে এভাবে চলতে থাকলে কয়েক বছরেও তা শেষ করা যাবেনা। কোম্পানির বক্তব্য অনুযায়ী ৩১শে জানুয়ারী ২০১০ ইং তারিখে গ্রাহকদের বিনিয়োগ সংখ্যা ৪৫০০। এখনও পর্যন্ত ১দিনের বিনিয়োগের ১০০০ বিনিয়োগকারীর ১টি করে পেমেন্টও দেয়া হয়নি তাহলে ১৮ তারিখ থেকে জানুয়ারী মাসের ৩১ তারিখ পর্যন্ত যাদের বিনিয়োগ আছে তাদের ১টি করে পেমেন্ট দেয়া হবে কবে? এ নিয়ে সাধারন গ্রাহকদের হতাশার শেষ নেই। হজারো গ্রাহক আজ বাড়ি-ঘর ছেড়ে দিয়ে পালিয়ে বেড়াচ্ছে জীবনের নিরাপত্তার জন্য। ইউনিপেটুইউতে বিনিয়োগ করে আবার কাওকে বিনিয়োগ করিয়ে আজ এ সমস্যার মুখোমুখি। কোম্পানির সঠিক কোন নিয়ম না পাওয়ায় এ সমস্যার সমাধান হয়ে ওঠছেনা। কোম্পানির আইনি জটিলতা সব শেষ হয়ে গেছে বলে জানা যায় অথচ কোম্পানি এর কোন প্রমান প্রকাশ করতে রাজি নয় কারন এতে করে কোম্পানির শত্রুরা পুনরায় কোম্পানির ক্ষতি করার চেষ্টা করবে। যদি কোম্পানির সকল আইনি জটিলতা সঠিকভাবে শেষ হয়েই যায় তাহলে কোম্পানির এত ভয় কিসের? অথবা কেমন রূপে কোম্পানির জটিলতা শেষ করা হয়েছে যে তার বিরুদ্ধে আবার ক্ষতি করা যেতে পারে? এমন জতিলতার সমাধান সাধারন গ্রাহক চায় না। গ্রাহকরা চায় এমন ভাবে সব কিছু শেষ করা হউক যেন আর কেউ কখনো কোন প্রকার সমস্যা করতে না পারে। এখানে বোঝা যাচ্ছে যেভাবে কাজ সম্পন্ন করলে ভয়ের কোন প্রশ্নই থাকে না সেভাবে কাজ করা হচ্ছে না।

অন্যদিকে কোম্পানি ৫০০ বা ১০০ বিনিয়গকারিকে পেমেন্ট দেয়ার ব্যাপারেও কোন স্বচ্ছতা নেই। এর মদ্ধেও সাধারন গ্রাহকরা প্রতারনার স্বীকার হচ্ছে। কোম্পানি বলছে ৫০০ বা ১০০ বিনিয়োগকারীকে পেমেন্ট দেয়া হচ্ছে কিন্ত এ পেমেন্ট গুলো কারা পাচ্ছে তার কোন প্রমান নেই। অফিসেও কোন প্রকার তালিকা প্রকাশ করা হচ্ছে না। কিছুদিন পূর্বে যখন দু’এক দিন পেমেন্ট দেয়া হয়েছিল তার তালিকা প্রকাশ করলেও সেই তালিকায় প্রকাশিত সদস্যদের সঠিক সন্ধান পাওয়া যায়নি। তাহলে প্রকাশিত তালিকাটি কি কেবলমাত্র চোখের শান্তনা ছিল?

বর্তমানের পেমেন্ট দেয়া প্রসঙ্গে একটি বিষয় জানা যায় যে, এজেন্টদের কাছ থেকে ৩০/৪০ টি করে আইডি এর তালিকা কোম্পানি গ্রহন করছে। এ বিষয়টিকে কোম্পানির নিয়মে রাখা মটেও স্বচ্ছতার প্রমান রাখেনা। এতে করে এজেন্টরা তাদের ইচ্ছানুযায়ী তালিকা জমা দিচ্ছে এতে সাধারন গ্রাহকদের সমস্যার সমাধান হচ্ছে না। আর কোম্পানি যে সকল পেমেন্ট দিচ্ছে তার কোন প্রমাণও নেই। যে সকল পেমেন্ট দেয়া হচ্ছে কারা পাচ্ছে তা জানারও কোন ব্যবস্থা নেই।

গত ১৩ই আগস্ট ২০১১ ইং তারিখে যশোর জেলার ঝিকরগাছা থানায় লোক সমাজ নামে একটি স্থানীয় পত্রিকায় সাড়ে তিন’শ গ্রাহক পেমেন্ট পেয়েছে এমন একটি সংবাদ প্রকাশ হয়ে থাকে। অথচ সংবাদটি সম্পূর্ণরূপে বানোয়াট। এমন কোন ঘটনাই ঘটেনি। এ সংবাদটির পেছনে কাজ করেছে ইউনিপেটুইউ এর এজেন্টরা যাতে করে বিজনেস পুনরায় চালু করতে পারে। কোম্পানি এখনো পর্যন্ত কোন সঠিক নিয়ম বা ঘোষণা প্রদান করেনি কিন্তু কিছু কিছু এজেন্টরা নতুন বিনিয়োগ করানোর জন্য ব্যস্ত হয়ে পরেছে। কোম্পানির সুনির্দিষ্ট ঘোষণা না পাওয়া পর্যন্ত সকল প্রকার বিনিয়োগ থেকে বিরত থাকাই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। কারন নতুন করে গ্রাহকদের এই ফাঁদে ফেলানো উচিৎ হবে না।

কোম্পানি নতুন করে ব্যাংকে দুইটি অ্যাকাউন্ট খুলেছে যা অনেকেরই জানা নেই। একটি Trust Bank এ Uni Land নামে এবং City Bank এ আরও একটি অ্যাকাউন্ট খুলেছে যার সঠিক নাম জানা যায়নি। এটি একই নামে গোপনে পরিচালিত হচ্ছে বলে ধারণা করা হয়। এজেন্টরা এ ব্যপারে জানা থাকলেও কাউকে মুখ খুলে বলছেনা।